শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৪

হাসির বাক্স-৪


কৌতুক-১৬
বাসে এক ছিনতাইকারী জনৈক যাত্রীর পকেটে হাত ঢুকাচ্ছিল। কিন্তু যার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছিল তিনি টের পেয়ে বললেন:
এই যে ভাই-আপনি আমার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছেন কেন?
ছিনতাইকারী: দু:থিত, আমি মনে করেছিলাম এটা আমার পকেট।
যাত্রী: এ সময়ে ঐ যাত্রী চট করে ছিনতাইকারীর গালে থাপ্পর কষে মারল।
ছিনতাইকারী: ভাই আপনি আমার গালে থাপ্পর মারলেন কেন?
যাত্রীঃ দুঃখিত! আমি মনে করেছিলাম এটা আমার গাল

কৌতুক-১৭
চাকর ও মালিকের মধ্যে কথা হচ্ছে:
মালিক: আচ্ছা বলতো কারা জোড়া শব্দে কথা বলে? যেমন সাহেব-টাহেব, মানুষ-টানুষ, গরু-টরু ইত্যাদি।
চাকর: ওই যতসব ছোটলোক-টোটলোক, মুটে-টুটে এইসব।
মালিক: তাহলে নিজের পরিচয়টাও সেই সাথে দিয়ে দিলে।

কৌতুক-১৮
শিক্ষক ক্লাশে এসে উপস্থিত হন এবং দেখেন দুই ছাত্র কথা বলছে। এ সময়ে শিক্ষক ছোটন নামক এক ছাত্রকে বললেন, ছোটন তুমি কথা বলছ কেন? আর একবার কথা বললে ক্লাস থেকে বের করে দেব।
ছোটন: আমি কী বসে থাকব?
শিক্ষক: বেয়াদব কী করবে তুমি?
ছোটন: পায়ের ওপর ভর দিয়ে দৌঁড়ে পালাবো।

কৌতুক-১৯
ক্রেতার এবং বিক্রেতার কথোপকথন:
ক্রেতা: ভাই, আপনার দোকান থেকে এক মাস আগে একটি মোবাইল নিয়েছিলাম। সেই মোবাইলের এক বছর গ্যারান্টি দিয়েছিলেন। আর এখন...
বিক্রেতা: আপনার মোবাইলের কী হয়েছে?
ক্রেতা: চুরি হয়ে গেছে!
বিক্রেতা: এখন আমি কি করব?
ক্রেতা: গ্যারান্টি অনুযায়ী ১১ মাস আগেই যেহেতু মোবাইল চুরি হয়ে গেছে সেহেতু এখন আরেকটি নতুন মোবাইল দিবেন।

কৌতুক-২০
ম্যানেোর ও দারোয়ানের মধ্যে কথোপকথন:
দারোয়ান: স্যার সর্বনাশ হয়ে গেছে, টাকা নিয়ে ব্যাংক থেকে ফেরার পথে তিন মান্তান টাকা ছিনতাই করেছে।
ম্যানেজার: কিন্তু তোমাকে না একটি গুলিভর্তি পিস্তল দিলাম।
দারোয়ান: আল্লাহর রহমতে ওরা পিস্তলটা নিতে পারি নি স্যার।

কোন মন্তব্য নেই: