১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ইং রোজ মঙ্গলবার স্বপরিবারে ঢাকা চিড়িয়াখানায় গেলাম। এর আগে ২০০২ সালে একবার গিয়েছিলাম। তখন ক্যামেরা ছিলনা তাই কোন ছবি তুলে আনতে পারিনি। এবার সাথে ক্যামেরা নিয়ে গেলাম। কিন্তু সময় স্বল্পতার জন্য সব ছবি তুলতে পারলাম না। তাছাড়া মেয়ে ও বউ সাথে থাকায় ছবি তুলতে একটু অসুবিধা হয়েছে। চিড়িয়াখানা ভেতর বন্ধী প্রাণীদের ছবি তুলা খুবই কষ্টকর ব্যাপার। খাচার একান্ত কাছে না গেলে ভাল ছবি তুলা সম্ভব হয় না। পরিবার সঙ্গে থাকায় তাদেরকে রেখে খাচার কাছে বেশী যেতে পারিনি। তাছাড়া ১৬ ডিসেম্বর হওয়ায় দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়
ছিল। তাদেরকে ঠেলে ছবি তুলা ছিল আরো কষ্টকর। তারপরও যতটুকু সম্ভব আপনাদের জন্য চিড়িয়াখানার বন্ধী প্রাণীদের ছবি তুলে এনেছি। সময় স্বল্পতার কারণে প্রাণীদের সর্ম্পকে কোন তথ্যই সংগ্রহ করতে পারিনি। তাই বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারলাম না। শুধু মাত্র ছবি দিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
১। চিড়িয়াখানার ভেতরে প্রবেশ করার জন্য দীর্ঘ লাইন ধরে টিকেট কাটছে।
ছিল। তাদেরকে ঠেলে ছবি তুলা ছিল আরো কষ্টকর। তারপরও যতটুকু সম্ভব আপনাদের জন্য চিড়িয়াখানার বন্ধী প্রাণীদের ছবি তুলে এনেছি। সময় স্বল্পতার কারণে প্রাণীদের সর্ম্পকে কোন তথ্যই সংগ্রহ করতে পারিনি। তাই বিস্তারিত বর্ণনা দিয়ে ভ্রমণ কাহিনী লিখতে পারলাম না। শুধু মাত্র ছবি দিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
১। চিড়িয়াখানার ভেতরে প্রবেশ করার জন্য দীর্ঘ লাইন ধরে টিকেট কাটছে।
২। চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
৩। চিড়িয়াখানার মানচিত্র। এই মানচিত্র দেখে অতি সহজে চিড়িয়াখানার কোথায় কি কি আছে তা জানতে পারবেন।
৪,৫ ও ৬। দর্শনার্থী
৭। বানর
৮। বক
৯। সজারু
১০। সিংহ নেই তবু সিংহ
১১। একটি বাচ্চা কচ্ছপ
১২। কুমির
১৩। গিনিপিক
১৪। শকুন
১৫। এই প্রাণীটার নাম জানতে পারিনি। ডবল তারের বেড়া দেওয়ায় ভাল করে দেখাও হয় নাই।
১৬।গন্ডার
১৭। ভূটানী গরু
১৮, ১৯। চিত্রা হরিণ
২০। হাতি
২১। ওয়াইল্ড বিষ্ট
২২। হরিণ
২৩, ২৪। ঘোড়া
২৫, ২৬ ও ২৭। গাধা
২৮, ২৯ ও ৩০। জেব্রা
৩১। জিরাফ
৩২। ময়ুর
৩৩। উট পাখি
৩৪। গয়াল
৩৫। টিয়া
৩৬। সাদা টিয়া
৩৭, ৩৮। সাদা বক
৩৯। এই পাখিটির নামও জানা নেই।
৪০। উট পাখি
৪১। কাশওয়ারি
৪২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার ঘুমন্ত অবস্থায়
৪৩। ভল্লুক
৪৪। ধনেশ পাখি
৪৫। সবশেষে লেখক ও তার মেয়ে আফরিন সুলতানা আনিকা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন