সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৩
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৩
নির্বাসিত গণতন্ত্র
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে দীর্ঘ
একমাস যখন বিরোধীদল হরতাল-অবরোধের নামে সহিংস আন্দোলন শুরু করে। তখন সরকার তাদেরকে
উস্কানি ও টিটকারী দিয়ে বলছে, এভাবে লুকিয়ে আন্দোলন করে সরকারকে ক্ষমতাচূত্য করা
যাবে না। সাহস থাকলে মাঠে এসে আন্দোলন করার কথা বলা হচ্ছে। একদিকে বিরোধীদলের
নেতাদেরকে জেলে ঢুকানো হচ্ছে অন্যদিকে
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৩
সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হউক
দশম জাতীয় সংসদের ঘোষিত নির্বাচনী তফসিল বাতিল এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ
নির্বাচনের দাবীতে দীর্ঘ একমাস যাবত লাগাতার অবরোধ কর্মচসূচী পালন করে আসছে
বিরোধীদল। এতে শতাধিক লোক মারা যায়। সাধারণ জনগণ একরকম অবরোদ্ধ হয়ে পড়ে। ভয়,
সংঙ্কা ও আশাঙ্কার মধ্যে এদেশের মানুষের জীবন অতিবাহিত হচ্ছে। এত কিছু করেও
বিরোধীদল সরকারকে তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে একচুলও নড়াতে পারেনি। তাই বিরোধীদল উপলদ্ধি
করেছে এভাবে জনগণকে কষ্ট দিয়ে আন্দোলন করে এ
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩
চলন্তিকা ঈদ সংখ্যাঃ একটি পর্যালোচনা
চলন্তিকার আয়োজনে ও সম্পাদকের সম্পাদনায় প্রকাশিত প্রথম ই-বুক ‘‘চলন্তিকা ই-প্রকাশনাঃ সংখ্যা ১, আগস্ট ২০১৩, ঈদ সংখ্যা’’ খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পাদিত এবং প্রকাশিত হলেও নবীন ব্লগারদের লেখার বৈচিত্রের কারণে প্রথম ই-বুকটি আমার কাছে অসাধরণ মনে
হয়েছে। পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে এ সংকলনটি পিডিএফ ফরম্যাটে মোট ৮১ পৃষ্ঠায় ৫৭ জন লেখকের ৬০টি লেখা স্থান পেয়েছে। যার মধ্যে উদ্যোগ,
প্রবন্ধ, ছড়া, জীবনের গল্প, শিশুতোষ ও শিক্ষণীয়, কবিতা, রসরচনা, গল্প, স্মৃতিচারণ, রহস্য
গল্প, সাক্ষাৎকার, বিজ্ঞান
কল্পকাহিনী, পর্যটন, অলৌকিক গল্প, ইচ্ছে কথা ও অণুকাব্য এই ১৬টি বিভাগে বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্রময় লেখা থাকার কারণে সকল শ্রেণীর পাঠকের কাছে দারুণ একটি ঈদ উপহার হিসেবে গণ্য হয়েছে।
প্রথমেই সম্পাদক সাহেব কাজী নজরুল ইসলামের সেই
বিখ্যাত গান ‘ও মন রমজানের
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৩
পুরস্কার
সুবর্ণা ও সজিব ওরা দু’ভাইবোন। সুবর্ণা বড় নবম শ্রেণিতে
পড়ে। সজিব ছোট ষষ্ট শ্রেণিতে পড়ে। কয়েকদিন যাবত দু’জনেই পড়ালেখা নিয়ে খুবই ব্যস্ত।
কারণ সামনে একটি প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে হবে ওদেরকে। প্রতিযোগিতায় দু’জনেরই
নাম দেয়া হয়েছে। সুবর্ণা প্রতিযোগিতায় উপস্থিত বক্তৃতা দিবে আর সজিব কবিতা আবৃতি
করবে। সজিব সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘লিচু চোর’ কবিতাটি
আবৃতি করবে। তাই সজিব বাড়িতে প্রতিদিন ‘লিচু চোর’ কবিতাটি চর্চা করছে। সুবর্ণার
জানা নেই ওর ভাগ্যে কোন বিষয় পড়ে। তাই ও অনেক গুলো বিষয় নিয়ে নিয়মিত চর্চা করছে।
সিয়াম সাধনা
দিন চলে যায়, রাত আসে এভাবে চলে যায় সপ্তাহ। পার হয়ে যায়
মাস। দেখতে দেখতে চলে গেল এগারটি মাস। সব জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সেই পবিত্র
মাহে রমযান এসে উপস্থিত হল আমার সামনে। সংকেত আসল আর মাত্র একদিন বাকী। মুহূর্তেই
মনটা মোচর দিয়ে উঠল।
রমযান উপলক্ষে কলেজ একমাস পনের দিন বন্ধ। ভাবছি এ বছর
বাড়িতে গিয়ে রোযার মাসটা কাটাব। তাই কালবিলম্ব না করে আজই কাপড়-ছোপড় গুছিয়ে রওয়ানা
হলাম। ঢাকা থেকে বাসে নরসিংদী আসলাম। বাম হাতে বাঁধা ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম ২:২৫
মিনিট।
স্মৃতিগুলো মনে পড়ে
স্কুল
জীবন শেষ করে আজ কলেজে পা রাখলাম। যাদের সাথে দশটি বছর লেখাপড়া করলাম, তাদেরকে
ছেড়ে আসতে খুবই কষ্ট হয়েছে। তবুও আসলাম। তারা কতইনা আপন ছিল আমার। কত জায়গায়
ঘুরেছি তাদের সাথে। স্কুলের বন্ধুদের মধ্যে কাশেম, নজরুল, আরাফাত ও জয়নাল খুব
ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল আমার। ক্লাশে একটু ফাঁক পেলেই আড্ডায় মেতে থাকতাম আমরা।
সাকিবের ঈদ
কেন যেন
আজ সাকিরে মনটা ভাল লাগছে না। এশার নামায আদায় করে ঘরে এসে বসলো। ইচ্ছে হলো দেয়ালে
ঝুলানো ক্যালেন্ডারটির প্রতি চোখ বুলাতে। আর মাত্র পনের দিন বাকী ঈদের। অনেকদিন
যাবত বাবাকে কোন চিঠি লেখা হয়নি। তাই মনে মনে ভাবছে সে, ঈদ তো প্রায় নিকটবর্তী।
এবারের ঈদে বাড়িতে যেতে হবে। কাজেই বাবাকে একখানা চিঠি লেখার প্রয়োজন। কলম ও প্যাড
নিয়ে বসে পড়লো সে। চিঠি লিখতে লিথতে রাত
মায়ের ভালোবাসা
অনিক খুব চঞ্চল স্বভাবের বালক। সারাদিন এ বাড়ী ও বাড়ী ঘুরে
বেড়ানো যার কাজ। লেখা পড়ার দিকে তেমন কোন মনযোগ নেই। বাবা-মা স্কুলের কথা বললেই
বন্ধুদের নিয়ে চলে যায় খেলার মাঠে। খেলার ছলে কখনো কাউকে চিমটি কাটে। কখনো বা
ব্যাট দিয়ে কারো মাথা ফাঁটিয়ে দেয়। আবার কখনো রাগে কারো জামা ছিঁড়ে দেয়। ফল খাওয়ার
লোভ সামলাতে
দুষ্টু মিন্টু
আমাদের ক্লাসে ছিল
এক দুষ্টু ছেলে। তার নাম মনির হোসেন মিন্টু। সে সব সময় স্যারদের ক্লাসে পড়া জিজ্ঞাসা করলে উল্টাপাল্টা জবাব দিত। অবশ্য
তার জবাবে যুক্তি থাকে। একদিন ক্লাসে বিজ্ঞান স্যার আমাদেরকে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি
সর্ম্পকে বোঝাচ্ছিলেন। তিনি অনেকবার বুঝানোর
পর স্যার একে একে সবাইকে বললেন, আম পাকলে আকাশের দিকে না উঠে মাটিতে পড়ে
কেন?
আমরা সবাই যে যার
মতো বুদ্ধি খাটিয়ে উত্তর দিলাম। যখন স্যার মিন্টুকে প্রশ্ন করলো মিন্টু তখন জবাব
দিল, স্যার আকাশেতো খাওয়ার কেউ নেই তাই আম আকাশের দিকে না
মা
আমার
নানার চার মেয়ে ও দু’ছেলের মধ্যে আমার মা ছিলেন সবার বড়। নানা আমার মাকে খুব
ভালোবাসতেন। আমাদের বাড়ি থেকে নানার বাড়ি প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে। গ্রামের নাম
চরবাড্ডা মির্জাচর। সবুজ গাছপালা বেষ্টিত গ্রামটি খুবই চৎমকার। মাঝে মাঝে আমার মাকে দেখার জন্য
নানা আমাদের বাড়িতে আসতেন। আসার সময় নানা মায়ের জন্য কাঁঠাল, আম, কলা, আনারস,
বেদানা, আঙুর আরো কত কি যে নিয়ে আসতেন তার কোন হিসেব নেই। নানা যখন চলে
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৩
আমি এবং আমার বাবা
আমার বাবা ৮/১০টা বাবা থেকে আলাদা। একেবারেই আলাদা। বাবার মতো
জনদরদী এমন মানুষ খুজে পাওয়া
কষ্ট হবে। জন্মের পড় থেকেই যাকে আপন বলে জানতাম তা হলো মায়ের পরে বাবা। বাবার আদর ভালোবাসায় আজ আমি আজকের
অবস্থানে আসতে পারছি। আমি আমার
বাবার প্রথম সন্তান। প্রথম সন্তান হিসেবে আমি অন্যান্য ভাই-বোনদের থেকে আলাদা আদর পেতাম। জন্মের এক
সোনালি ঐতিহ্যের নগরী সোনারগাঁও
“থাকবো
নাকো বন্ধ ঘরে,
দেখবো
এবার জগৎতটাকে
কেমন
করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের
ঘূর্ণিপাকে।”
সত্যি আমার
প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের মনের কথাই বলেছেন। নাগরিক ব্যস্ততার মাঝে কার
মন চায় চার দেয়ালের মধ্যে বন্দী থাকতে। সবাই চায় আপনজন, বন্ধু-বান্ধবদেরকে নিয়ে কিছুক্ষণের
জন্য হলেও সুন্দর প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে।
সরষে ইলিশ
উপকরণ: ইলিশ মাছ ১টা, সর্ষে বাটা ১০০ গ্রাম, পেয়াজ বাটা ১০০ গ্রাম, আদা ও রসুন বাটা ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, সয়াবিন তেল ১৫০ গ্রাম, কাচা মরিচ ৮টা ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: কড়াইতে তেল ঢালুন। তেল গরম হলে পেয়াঁজ বাটা দিন। পেঁয়াজ বাদামি রঙ ধরতে শুরু করলে আদা, রসুন বাটা মরিচ ও হলুদ গুড়া দিয়ে ভাজুন। এবার এতে সর্ষে বাটা, লবণ ও পানি দিয়ে বেশ কিছুণ কষান। কষানো হয়ে গেলে মসলার ওপর মাছ গুলো
ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানোর ফলে সারাদেশ এখন আতঙ্কগ্রস্থ
গত ১২ মার্চ সারাদেশে ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী সব শিশুকে ভিটামিন
‘এ’ ক্যাপসুল এবং দুই থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুকে ভিটামিনের
সঙ্গে একটি করে কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানো হয়। কিন্তু এই ভিটামিন খেয়ে শিশু মারা গেছে, ‘শিশুরা
অসুস্থ হয়ে পড়ছে, ‘ক্যাপসুল মেয়াদোত্তীর্ণ,
ক্যাপসুলে বিষ আছে ইত্যাদি নানা ধরনের প্রচার ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া, সংবাদপত্রের খরব, মুঠোফোন, ফেসবুক ও ব্লগে প্রকাশ পায়। এতে আমরা জানতে পারলাম যে, ভিটামিন
‘এ’ ক্যাপসুল ও কৃমিনাশক বড়ি খাওয়ানোর ফলে এ পর্যন্ত দুইজন শিশু মারা গেছে। এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় অসংখ্য শিশু হাসপাতালে
আছে। কোনো কোনো জেলায় কিছু শিশুর বমি, জ্বর ও পাতলা
সৃজনশীল পদ্ধতিতে সিলেবাস জাতিকে মেধাশূন্য করছে
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhYP-W5SUiQBQE1ckHeKxvIfEgHnOA3PsMcC6Eqwofjbt2turFHMU6y3ounzLD9miyhse2GiDmKp7VBF4ZPI3X3WOtMD8oBtTFmIBu1u0vHaNYKSKi8tXzdIZY8W1C_C6RX5llUD7Vwoboe/s1600/sijonshi.jpeg)
মৃত্যুঞ্জয়ী রেশমা
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEioUPqfFWXXT3WJ9XnP5g5hiM8HSh2yY4B5Hw3jqsrFvpkcCLP2SInhtpP_k7vY0WHLpCAo_nGKwbus1F29fBNEnU9EafectIq2Xpavi8b6P0nnYsFIqAyblIvSrkqCcySgchyd8-MCociM/s1600/image_37418.jpg)
রাজনৈতিক খেলা আর কত দিন চলবে
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhR9yyQF0VI6CoYn5q_0RktQx80h4sOx1pefBT3MfCOqLGNs7ktfyE2Jcv7HRLHjp7N_RW9z23byDZEdVy874PQ3VAF0vt5y7bQDgFkC9gxFT7qCwXYWPcK-bA-j2Y4gugTV0wwJQ2n5ld3/s1600/71586c4d2e7c87ab0f565e46d8511375.jpeg)
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের জন্য আইন নয়, চাই সচেতনতা
বর্তমান সরকার ‘‘পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১২’’ নামে একটি আইন করছে। যার কোন বাস্তব প্রয়োগ নেই। শুধু এই আইন কেন আমাদের দেশে কোন আইনেরই সঠিক প্রয়োগ নেই। যদি থাকতো তাহলে এতো অপরাধ আমাদের দেশে হতো না। যারা আইন তৈরি করে ও আইন প্রয়োগ করে তারাই আইন ভঙ্গ করে। আইন শুধু ফাইলের ভেতর বন্দী হয়ে থাকে। তাই আমি বলব বর্তমানে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ যে আইনটি আছে তার যেহেতু বাস্তব প্রয়োগ নেই, সেহেতু এই আইন দিয়ে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এর জন্য চাই সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত সচেতনতা। সচেতনতাই পারে পর্নোগ্রাফির কবল থেকে
জীবিত চাইনা লাশ চাই, লাশ না পাইলে হাড্ডি চাই
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhMygTOwLFuEn-_Y0wQVWqTfPkm9Sb2zrFTlACW1ug_vP6wIl-u8jckYFDw5bMxeC0mgCjFq1az3B6gbOSYlbQQHMES1meft_bkyH-eGxkKZq0-kHEnwOxU5jG_-X5zJ9AwFfoeevCs-S2r/s1600/fdsgsfdg.jpg)
ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বে ও ঘূর্ণিঝড়কালীন সময়ে আমাদের করণীয়
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEij3lR3UpHZVNut0KpD09jq9vrjfo1M-T9nxIoFHWlVdX6pkHOuY4UBTs-mudMA4E87L_FkgaH50FXAteFIJ2u2ijKgdy4Wia7iNLFejvqwaSF5lriH4m_ZaI51ECunFPdQ4wbvieJIMiho/s320/fff.jpg)
আর কত লাশ দেখব আমরা
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5-b23N5fMKTNgiZQdmoYr2eRDHQq1RBeX_0qsGLj9qNjDtRTOo4D_B4hh5S3-lxoLVrsF83ZJBp9KWw0iNNSsAEui1LPY0f0UNwwz0gYR9IA8Sf08a_OF34PhjGRbKS-V87gSe28zIdrm/s320/dsdd.jpg)
আর কত রক্ত ঝরলে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা ছাড়বেন?
গত ২৫ তারিখ প্রধান নির্বাচন কমিশনার একতরফা নির্বাচনী
তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন নিয়ে সংঘাত সংঘর্ষ আরো ঘনীভূত হয়েছে। সরকার মনে প্রাণে
চাইছে বিএনপিসহ আঠারদলীয়জোট যেন নির্বাচনে আসতে না পারে। কারণ যেনতেন ভাবে একটি
নির্বাচন করে সরকার যাতে আবার ক্ষমতায় আসতে পারে সেদিকে এগিয়ে যাচ্ছে। নির্বাচনের
তফসিল ঘোষণার পর আওয়ামীলীগ ও তাদের অঙ্গ সংগঠনের আনন্দ মিছিলই প্রমাণ করে তারা
আবার ক্ষমতায় আসছে। অন্য দিকে বিএনপির
তামাশা ও কলঙ্কের নির্বাচন
এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে,
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে দেশে একটা তামাশা হচ্ছে। ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৪ আসনে
প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছেন। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন
ঘটনা। এমন আজগুবি নির্বাচন এর আগে আমরা প্রত্যক্ষ করিনি। এর মধ্যে ১২৭ আসনে আ.লীগ, ২১ আসনে জাপা, ৩ আসনে জাসদ, ২ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টি ও ১ আসনে জেপির প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন।
বাংলাদেশের
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী দেশকে সংঘাতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে
গত ২৫ নভেম্বর ২০১৩ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পনের দিন পার হয়েছে। এর মধ্যে দুটো শুক্রবার বাদ দিয়ে
বাকি তের দিনই
ছিল অবরোধ। পাশাপাশি
কাদের মোল্লার মৃত্যু পরোয়ানা জারির প্রতিবাদের দুদিন যাবত হরতাল চলছে। এই
সময়ে অসংখ্যা লোকের মৃত্যু আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলছে। সরকার ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার
জন্য নিজেদের ইচ্ছামত সংবিধান সংশোধন করেছে। সংবিধান থেকে নির্বাচনকালীন তত্ত্ববধায়ক
সরকার ব্যবস্থা
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৩
অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর সফর: সাফল্য ও ব্যর্থতা
বাংলাদেশে
সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সহিংসতামুক্ত নির্বাচনের সহায়ক পরিবেশ তৈরী করতে সব পক্ষকে সংলাপে উৎসাহ জোগাতে গত ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় আসেন জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অস্কার ফার্নান্দেজ
তারানকো। জাতিসংঘের মহাসচিবের দূত হিসেবে তারানকো গত এক বছরে এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ঢাকা সফর করেন। তিনি এবারের সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয়
ভারত ও পাকিস্তান প্রীতি বন্ধ করতে হবে
১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই আমরা লক্ষ
করে আসছি এদেশের অধিকাংশ মানুষ দুটো ভাগে বিভক্ত ভারত ও পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে
আসছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ভারত প্রীতিতে বেশী আসক্ত। ভারতও আওয়ামীলীগের
সাথে স্বাধীনতার শুরু থেকেই বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে আমাদের দেশের প্রতি নাক গলানোর
সুযোগ পেয়েছে। আওয়ামীলীগ মনে করে ভারত যদি স্বাধীনতার সময় আমাদেরকে সহযোগিতা না
রাজনীতির নোংরা খেলায় ঝরে যাচ্ছে শত প্রাণ
দশম জাতীয় সংসদকে ঘিরে অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশ। বর্তমান
আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতাকে
চিরস্থায়ী করার জন্য নিজেদের ইচ্ছামত সংবিধান সংশোধন করেছে। জনমতের তোয়াক্কা না
করে সংবিধান থেকে নির্বাচনকালীন তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদালতের দোহাই দিয়ে
বাতিল করেছে। যার ফলে দীর্ঘদিন বিরোধীদলসহ দেশের ৯০% লোক এর বিরোধীতা করে আসছে। তত্ত্ববধায়ক
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
চোর
রবিন ছোট এক কম্পিউটার ব্যবসায়ী। নরসিংদী সরকারি
কলেজের পিছনে একটি দোকান ভাড়া নিয়ে
কম্পিউটারের টাইপের কাজ করে। দিনে দুই তিনশত টাকার কাজ করে। এ থেকে দোকান খরচ বাদে যা আয় হয় তা দিয়ে কোন মতে তার
সংসার পরিচালনা করেন। তার সংসারে
স্ত্রী, এক কন্যা ও এক ছেলে আছে। তাদেরকে নিয়ে সে
ব্রাহ্মন্দীতে বাসা ভাড়া করে
থাকে।
সেমুলী
আমি তখন ছোট। বয়স ছয় কি সাত হবে। মাঝে মাঝে স্কুলে যেতাম এবং দিনে
একটা করে বই ছিঁড়তাম। আমি ছিলাম নিন্মবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমার জন্মের পর থেকেই
বাবার সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। অথচ আমার জন্মের পূর্বে আমাদের সংসারে ছিল ঘোলা
ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু ও বালতি ভরা দুধ। দাদা যখন সংসার ছেড়ে দিলেন, তখন থেকেই
আমাদের সংসারে অবনতি ঘটতে থাকে। এখন বাবা একদম নিঃস্ব হয়ে গেছেন। আগের মত জমিজমা
নেই। সব বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন বাবা পড়ের জমিতে কাছ করে। এই রোজগার দিয়ে কোন মতে
সংসার চালায়। আমরা পর পর চারটি ভাই ও একটি বোন জন্ম
শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩
প্রথম বাবা হওয়ার আনন্দ
গত দীর্ঘ ৯ মাস ২ দিন আমার স্ত্রীর
গর্ভের ভেতর বেড়ে উঠছিল
একটি প্রাণের অস্তিত্ব। যা আমাকে বাবা হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। আমি একটা নতুন
জগতের সাথে পরিচিত হচ্ছিলাম। দিন দিন আমি আমার স্ত্রীর পরিবর্তন কাছ থেকে লক্ষ্য
করেছিলাম। যা আমাকে একটি নতুন জগতের সাথে পরিচয় করে দিচ্ছিল। প্রতিদিন রাতে শুয়ে
অনাগত সন্তানের অপেক্ষায় দিন গুনতাম। আর ভাবতাম কেমন হবে আমার সন্তান। ছেলে না
মেয়ে। ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ ছিল না। আল্লাহ যা দেন তাতে আমি সন্তুষ্ট
ছিলাম এবং অপেক্ষায় ছিলাম একটি সুস্থ্য সবল সন্তানের আশায়। শত কষ্টের মাঝেও আমার
স্ত্রীর চোখে-মুখে আনন্দের উচ্ছ্বল ঢেউ দেখতাম। তার চেহারা দেখে আমার চোখে মুখে
আনন্দের ঢেউ খেলে যেত।
মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৩
বৃহস্পতিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৩
পুলিশ আমাদের বন্ধু না শত্রু
মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৩
ভারতের সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের সংস্কৃতি আজ হারিয়ে যাচ্ছে
ভারতীয় স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলো আমাদের দেশে উম্মুক্ত করে দেয়ায় দর্শক এখন ভারত মুখী হয়ে যাচ্ছে। ফলে আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে ভারতের সংস্কৃতি গ্রাস করে ফেলছে। স্যাটেলাইট টিভির কল্যাণে বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে এখন ভারতের চ্যানেলগুলো দেখা যাচ্ছে। বাংলা হিন্দি উভয় চ্যানেলই তারা দেখছে। চ্যানেলগুলোর মধ্যে স্টার জলসা, জি বাংলা, জি বাংলা
সোমবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৩
স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiutYIvMTW-kbb1Gbyuilb7QY8hxI_ui5flyrzG83U4pc-hM08ZjlQDlMG4I70kWYVYB1M2ZlMMaWAqGZLubHsI0T5L22HjKYo5gGYcScmTSWog6aSpK4XwVwJ_alq3x79hKysNMs-oR0h5/s1600/333333333333333331.jpeg)
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)