বিশ্বকাপ ফুটবল
খেলা আসলেই ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার পতাকা নিয়ে বাংলাদেশের একদল লোক ফেসবুকে বিভিন্ন
ছবি এডিটিং করে প্রচার করে। আবার অনেকেই রাস্তায় বিভিন্ন দেশের পতাকা এঁকে রাখে।
এগুলো কেন মানুষ প্রচার করে? কবে কোন এলাকার মানুষ
আর্জেন্টিনার পতাকার আদলে সামিয়াআনা কোন ডেকোরেটর এর কাছ থেকে এনে মিলাদ পড়ছেন আর
এটাকে আর্জেন্টিনার জন্য দোয়া করছেন বলে ফেসবুকে চালাচ্ছে! দু:খ লাগে তখন যখন দেখি
কিছু শিক্ষিত লোক তা প্রচার করে।
মঙ্গলবার, ২৯ মে, ২০১৮
বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৮
দুরন্ত শৈশব
আমাদের ছোট্টবেলার শৈশবের দিনগুলো
ছিলো খুব মধুর। আমরা যারা শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে এখন যৌবনে হাজির হয়েছি আমাদের সবার
মনে এখন উঁকি দেয় শৈশবের সেই স্মৃতিমধুর সোনালি দিনগুলো। আমরা সবাই একবাক্যে স্বীকার করব যে, শৈশবের সেই দিনগুলো সত্যিই
খুব মধুর ছিলো। শৈশবের কথা পড়ে অনেকে হয়তো স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ছেন।
স্মৃতির পাতায় হাতড়াতে শুরু করেছেন ফেলে আসা সোনালি দিনগুলোর কথা। আবার অনেকে হয়তো এতোটাই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ছেন যে, এ
মুহূর্তে শৈশবের দুরন্তপনার সহযোগী সেই বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে।
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
দাদাকে মনে পড়ে
১৯৯৮ সাল। আজ থেকে ১৯ বছর
আগের কথা। তখন আমি ডায়েরি লিখতাম। প্রতিদিনের ঘটনাগুলো প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে
যাওয়ার আগে ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করে রাখতাম। এখন আর ডায়েরি লেখা হয় না। দীর্ঘদিন পর
ব্যক্তিগত বুকসেলফ খুলতেই আমার প্রথম ডায়েরিটি দেখতে পাই। ডায়েরিটি হাতে নিয়ে একের
পর এক স্মৃতির পাতা উল্টাতে থাকি। হঠাৎ চোখ পড়ে ১৮/১০/১৯৯৮ ইং তারিখের লেখাটির
প্রতি। দুয়েক লাইন পড়তেই বুঝতে পারলাম এই দিনটি আমাদের পরিবারের একটি শোকের দিন।
এই দিনে আমার দাদা পান্ডব আলী মৃত্যুবরণ করেন।
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
ছোট ভাই শফিউল্লাহকে মনে পড়ে
১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩ সাল। আজ থেকে ২৪ বছর আগের কথা। তখন আমার বয়স ১৩
বছর। এই দিনটি আমাদের পরিবারের একটি শোকের দিন। এই দিনে আমার ছোট ভাই শফিউল্লাহ
মাত্র ৬ বৎসর বয়সে মৃত্যুবরণ করে। আমি তার মৃত্যুতে খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম। এখনকার
মতো ২৪ বছর আগে ডিজিটাল ছিলো না। তাই শফিউল্লাহর কোন ছবি তুলে রাখা সম্ভব হয়নি।
কিন্তু তার ছবি আমার মনের ফ্রেমে আজও ভেসে উঠে। মাত্র দুইদিনের অসুস্থতায় সে
আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। এই দুইদিন ভাইটি কি পরিমাণ কষ্ট করেছে সেই স্মৃতি চোখের
সামনে ভেসে উঠলে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না।
মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭
মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৭
সাহিত্য ম্যাগাজিনে প্রকাশিত লেখা
১. শব্দতরী-শিশুতোষ গল্প-মায়ের ভালোবাসা-পঞ্চম বর্ষ,প্রথম সংখ্যা ২০১৪ খ্রি:
২. জলছবি বাতায়ন-ছোট গল্প-মা-নববর্ষ সংকলন ১৪২১ বাংলা
৩. জলছবি বাতায়ন-ছোট গল্প-সাকিবের ঈদ-শ্রাবণ সংখ্যা-১৪২১ বাংলা
৪. মাসিক হারাবতি-ছোট গল্প-অসহায়-প্রথম সংখ্যা,জুলাই ২০১৫ খ্রি:
৫. জলছবি বাতায়ন-কবিতা-প্রেম মানে-কবিতা সংখ্যা, সেপ্টেম্বর ২০১৫ খ্রি:
ই-ম্যাগাজিন প্রকাশিত লেখা ও ওয়েব সাইট লিঙ্ক
১. চলন্তিকা ই-প্রকাশনা ঈদ সংখ্যা-১-ছড়া-খুশীর
ঈদ- ১ আগস্ট ২০১৩ খ্রি:
২. চলন্তিকা ই-প্রকাশনা সংখ্যা-২-পর্যালোচনা-
চলন্তিকা ঈদ সংখ্যা: একটি পর্যালোচন -সেপ্টেম্বর ২০১৩ খ্রি:
৩. চলন্তিকা ই-প্রকাশনা ঈদ সংখ্যা-৩-কবিতা-মা-অক্টোবর
২০১৩ খ্রি:
বৃদ্ধাশ্রম থেকে ছেলের কাছে বাবার চিঠি
খোকা তুই কেমন আছিস? নিশ্চয়ই ভালো
আছিস। আমি জানি এ চিঠি পড়ার মতো সময় তোর হবে না। তবুও বাবার মন না লিখে পারলাম না।
কারণ তুই এখন অনেক বড় পদে চাকরি করছিস। ৫ বছর হয়ে গেছে আমাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখেছিস;
কিন্তু একটি বারও আমাকে দেখতে আসলি না। জানি ব্যস্ততার কারণে
হয়তো সময় পাচ্ছিস না। আমি অনেক চিঠি লিখে তোর কাছে পাঠিয়েছি। এই ডিজিটাল যুগে হয়তো
সেগুলো তোর কাছে পৌঁছলেও পড়ার মতো মানসিকতা ও সময় তোর হয়নি। কারণ আমি
স্বল্পশিক্ষিত, গরিব এক সাধারণ মানুষ। তুই যেদিন বিয়ে করে
বড় লোকের মেয়ে ঘরে নিয়ে আসলি সেদিন তোর বউ আমাকে গরিব বলে সম্মান জানায়নি। অথচ আমি
গরিব হলেও আমার একটি পরিচয় আছে, আমি তোর বাবা। শুধুই তোর
বাবা। আমারতো আর কোন ছেলে নেই।
রবিবার, ৫ মার্চ, ২০১৭
এশিয়ার সর্ববৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্কের মূল গেইট, ছবিটি তুলেছি অামি নিজেই
|
পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও এখন সাফারি পার্ক আছে।
চট্টগ্রামে ‘ডুলাহাজারা সাফারী পার্ক’ নামে একটি সাফারী পার্ক আছে। সেটি চট্টগ্রাম শহর হতে ১০৭ কিলোমিটার
দক্ষিণে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্বপার্শ্বে চকোরিয়া উপজেলা হতে মাত্র ৫
কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। একা যাওয়া সম্ভব নয় বিধায় নরসিংদী সরকারি কলেজের
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯ নভেম্বর ২০০৫ সালে আমি এই সাফারী পার্ক পরির্দশনে
গিয়েছিলাম। সেখানে বেড়াতে যাওয়া চট্টগ্রাম ব্যতিত সকলের জন্য অনেক কষ্টের ব্যাপার।
ঢাকার অদূরে গাজীপুরে এশিয়ার সর্ববৃহত্তম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্কটি অনেক
বড় এলাকা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। যা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় সকলের
জন্যে ভ্রমণ করা সহজ হয়েছে।
শুক্রবার, ৩ মার্চ, ২০১৭
শিক্ষার্থীদের থালা-বাটি না দিয়ে বই পুরস্কার দিন
আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতি বছরই আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা
দিবস, বিজয় দিবস, ক্রীড়া
ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানমালায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে
প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান
অধিকারকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কার হিসেবে তাদেরকে দেয়া হয় থালা-বাটি বা
সিরামিকের অন্য কিছু। এটা আমার কাছে কেমন জানি বেমানান লাগে। আমরা কি পারি না
শিক্ষার উপকরণ হিসেবে অন্তত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে থালা-বাটি বা সিরামিকের
পরিবর্তে পুরস্কার হিসেবে শিক্ষার্থীদের বয়স অনুযায়ী বই দিতে?
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)