আজ শুক্রবার। ছুটির দিন। যারা অবসর আছেন তারা চলে আসুন মুক্ত আলোচনার লাইভ আড্ডায়।
আজকের বিষয়: খুশীর ঈদ
ঈদের নামাযের জন্য প্রস্তুত জাতীয় ঈদগাহ ময়দান
জাতীয় ঈদগাহ ময়দান
মুসলামানদের প্রধান ধর্মীয উৎসব হচ্ছে
ঈদুল ফিতর। ঈদের নামাজ সারাদেশের ঈদগাহগুলো ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করা হয়।
তেমনিভাবে ঈদের নামায পড়তে তাই আগেভাগেই শুরু হয়েছে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে
প্যান্ডেল নির্মাণের কাজ।
ঐতিহাসিক শোলাকিয়ায় বৃহত্তম ঈদ জামাতের প্রস্তুতি সম্পন্ন
শোলাকিয়ায় ঈদগাহ ময়দান
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও দেশের সবচেয়ে বড়
ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে। একবার আমি
সেখানে গিয়ে নামায পড়ছি। আপনারা কে কে এই ঐতিহাসিক ঈদগাহ ময়দানে নামায
পড়ছেন তা শেয়ার করতে পারেন।
ঈদের চাঁদ
ঈদের চাঁদ দেখছে লোকজন
ঈদ মানে খুশি। ঈদ মানে আকাশে চাঁদ উঠবে,
সেই চাঁদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা। কখন সেই
চাঁদ বয়ে আনবে আনন্দের বার্তা। আকাশে শাওয়ালের এক ফালি চাঁদ কখন উঁকি দেবে
সেই যে আকুলতা, চাঁদ আজ উঠবে, না কাল উঠবে সেইযে আনন্দময় অনিশ্চয়তা; সেটা
এক অপার আনন্দেরই উপলক্ষ। কে কার আগে চাঁদদেখবে এই নিয়ে চলে প্রতিযোগিতা।
যে আগে চাঁদ দেখতে পায় সে লাফিয়ে উঠেবলবে, ‘ঐ চাঁদ উঠেছে… ঐ চাঁদ উঠেছে…।’
তারপর শুরু হবে আনন্দ মিছিল। ‘এক দুইসাড়ে তিন রাত পোহালেই ঈদের দিন’
স্লোগানে মুখরিত হতো মিছিল। পাড়ার সকল ছেলে-মেয়েরা এক সাথে মিছিল করবে
গ্রামের রাস্তা দিয়ে। চাঁদ ওঠার সঙ্ গেসঙ্গে রেডিওতে বাজবে আমার প্রিয় কবি
কাজী নজরুল ইসলামের অমর গান ‘ও মন রমযানের ঐ রোযার শেষে এল খুশীর ঈদ…’।
পাড়ায়-মহল্লায় মসজিদের মাইকে ভেসে আসবে ঈদ মোবারক ধ্বনি ও নামাযের সময়সূচী।
ছেলেবেলার সেই আনন্দঘন মূহুর্তগুলো এখানে শেয়ার করতে পারি।
ঈদের কবিতা, স্মৃতিকথা, গল্প
আসুন আমরা ঈদের কবিতা, স্মৃতিকথা, গল্প, গান ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করি। নিম্নে একটি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত ঈদের গানটি দেয়া হল।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাকিদ।।
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাকিদ।।
তোর সোনাদানা বালাখানা সব রাহে লিল্লাহ
দেজাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙ্গাইতে নিঁদ।।
দেজাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙ্গাইতে নিঁদ।।
তুই পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে
যে ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।।
যে ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।।
আজভুলে গিয়ে দোস্ত দুশমন হাত মিলাও হাতে,
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।।
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।।
যারাজীবন ভরে রাখছে রোজা নিত- উপবাসী
সেই গরীব মিস্কিন দে যা কিছু মফিদ।।
সেই গরীব মিস্কিন দে যা কিছু মফিদ।।
ঢাল হৃদয়ের তোর তশতরীতে শিরনী তৌহিদের,
তোর দওত করবুল করবেন হযরত, হয় মনে উমিদ।।
তোর দওত করবুল করবেন হযরত, হয় মনে উমিদ।।
তোরেমারল ছুঁড়ে জুড়ে ইঁট পাথর যারা
সেইপাথর দিয়ে তোলরে গ’ড়ে প্রেমেরি মসজিদ।।
সেইপাথর দিয়ে তোলরে গ’ড়ে প্রেমেরি মসজিদ।।
-কাজী নজরুল ইসলাম-
ঈদ কার্ড
ঈদ কার্ড
এমন এক সময় ছিল ঈদ কার্ড না দিলে এক বন্ধু
অন্য বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে যেত না। কিন্তু সময়ের পরিবর্তে এখন এই ঈদ
কার্ডের প্রচলন নেই বললেই চলে। আসুন আমরা এ নিয়ে আলোচনা করি।
ট্রেনের ঈদের অগ্রিম টিকিট বিক্রি
এভাবেই দীর্ঘ লাইন ধরে ট্রেনের টিকেট কিনছে
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বিক্রি শুরু
হয়েছে। গত রবিবার থেকেই টিকেট বিক্রির কথা থাকলেও ট্রেনের অগ্রিম টিকিটের
জন্য শনিবার রাত থেকেই স্টেশনে অপেক্ষায় আছেন ঈদে ঘরমুখো মানুষ। দীর্ঘক্ষণ
লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কিনতে স্টেশনে ভিড় করা যাত্রীদের মধ্যে টিকিট বিক্রি
শুরুর পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা গেছে। টিকিট পেয়ে আনন্দ-উল্লাস প্রকাশ
করতে দেখা গেছে অপেক্ষায় ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত ঘরমুখো যাত্রীদের মধ্যে। এযেন
সোনার হরিণ হাতে পেল। এসব টিকেট আবার কালোবাজারেও চলে যাচ্ছে। আসুন আমরা এ
নিয়ে আলোচনা করি।
ঈদের বাড়ি ফেরা
লঞ্চে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ
ট্রেনে বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ
দোরগোড়ায় চলে এসেছে ঈদুল ফিতর। কিছুদিনের
মধ্যেই রাজধানীর লাখ লাখ মানুষ স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে
গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে যাত্রা শুরু করবেন। ইতোমধ্যে কেউ কেউ আগাম ছুটি নিয়ে
ফিরতেও শুরু করেছেন। সবার ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন হোক, আমাদের স্বাভাবিক
প্রত্যাশা এটিই। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক যে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ প্রত্যাশা
পূরণ হয় না। এবারো তার আলামত স্পষ্ট হয়েউঠেছে। রাজধানীতে বেড়েছে ছিনতাই।
সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় যে, এবারো সড়ক-মহাসড়কের ভাঙাচোরা উপেক্ষা করেই মানুষকে
ঘরে ফিরতে হবে। যাত্রা পথে এভোগান্তি ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। ঈদে বাড়ি ফেরা
নিয়ে চিন্তায় আছেন বেশির ভাগ মানুষ। প্রতিবছরই ঈদের সময় বাড়ি ফিরতে গেলে
ভাঙাচোরা-চলাচলের অনুপযোগী সড়কের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। যোগাযোগ
মন্ত্রণালয়ের আশ্বাস পেলেও সে আশ্বাসে বিশ্বাস মিলছে না! কেননা এই আশ্বাসটা
প্রতিবছর ঈদের আগেই দেওয়া হয়। কিন্তু পরের বছর ঈদ চলে এলেও সড়কের উন্নতি
হয় না। এখন চলছে বর্ষাকাল, তার ওপর সড়কগুলোর জীর্ণদশা হওয়ায় সঙ্গত কারণেই
নির্বিঘ্নে বাড়িফেরা নিয়ে দেখা দিয়েছে আশঙ্কা এবং অনিশ্চয়তা। এই নিয়ে আমরা
এখানে আলোচনা করতে পারি।
ঈদ ভোগান্তি
এসব ভাঙ্গা রাস্তা দিয়েই ঈদের ঘরমুখো মানুষ বাড়ি ফিরছে
ঈদে বাড়ি ফেরার প্রস্তুতির শুরুতেই
ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। বাড়ি ফেরার প্রথম ধাপ আগাম টিকিট সংগ্রহ
করা। বাস টার্মিনালে মঙ্গলবার ভোর থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে
থাকার পরও আগাম টিকিট সংগ্রহ করতে পারেননি অসংখ্য যাত্রী। যারা টিকিট
পেয়েছেন তাদের চড়া মূল্য পরিশোধ করতে হয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাসগুলোতে
ভাড়া আদায়ের ক্ষেত্রে চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলছে। একেক কোম্পানি একেক দরে
টিকিট বিক্রি করেছে। চড়া দাম নেয়ার পরও মিলছেনা এসি বা নন-এসি বাসের টিকিট।
কে কে বাড়ী যেতে ভোগান্তীতে পড়েছেন তা শেয়ার করুন।
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে ঈদের সেমাই
এভাবেই পায়ে ঢলে তৈরি হচ্ছে লাচ্ছা সেমাই
ঈদকে সামনে রেখে বেশি মুনাফা লাভের আশায়
অসাধু সেমাই কারখানার মালিকেরা অস্বাস্থ্যকর, নোংরা পরিবেশে সেমাই তৈরি
করছেন। খোলা জায়গায় ময়লা-আবর্জনা, বাতাসে ধুলা-বালি উড়ছে। এর মধ্যেই বাঁশে
সারি সারি সাজিয়ে রোদে শুকানো হচ্ছে কারখানায় তৈরী কাঁচা সেমাই। আবার পোড়া
মবিলে ভাজা হচ্ছে লাচ্ছা সেমাই। এসব কারখানায় কারিগররা খালি গায়ে,
অপরিষ্কার পা মাড়িয়ে নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে সেমাই তৈরি করছেন। সেমাই
তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে নিন্মমানের আটা, খাবার সোডা, ভেজাল সয়াবিন তেল,
পাম তেল, ডালডা ও ক্ষতিকর রঙ। আর এসব ভেজাল সেমাই খাওয়ার ফলে পেটের পীড়া,
ডায়রিয়া, জন্ডিস ও টাইফয়েডে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকরা। আসুন
আমরা এ নিয়ে আলোচনা করি।
অথচ এই অপরিষ্কার পা মাড়িয়ে নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে তৈরি সেমাই আমরা পরিবেশন করছি কত সুন্দরভাবে
অনলাইনে ঈদের কেনাকাটা
ঈন্টারনেটের যুগে অনেকেই ঘরে বসে ঈদের কেনাকাটা করছে
ঈদের কেনাকাটা জমে উঠেছে। এ তো বাইরে এখন
বেরোলেই বোঝা যায়। বিভিন্ন বাজার, দোকানের পাশাপাশি অনলাইনেও আছে
কেনাকাটার নানা আয়োজন। বাংলাদেশেক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ই-কমার্সের ওয়েব
সাইটগুলোতেও আছে ঈদ নিয়ে আলাদা আয়োজন। বেশ কয়েকটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটে
সাড়ম্বরে ঈদের পণ্য বিকিকিনির ধুমদেখা গেছে। দেশি ই-কমার্সভিত্তিক কয়েকটি
ওয়েবসাইটের ঈদ আয়োজন নিয়ে আমরা কথা বলতে পারি।
ঈদের কেনাকাটা
ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত নগরবাসী
আর কদিন পরেই ঈদ। শেষ মূহূর্তের কেনাকাটায়
ব্যস্ত নগরবাসী। রাজধানীর ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত শপিংমলে প্রতিদিন
ভীড় করছে হাজার ক্রেতা। শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই মেতে উঠেছে
কেনাকাটায়। আর বিক্রেতারাও তাদের সাধ্যমত সাজিয়ে বসেছেন ক্রেতাদের জন্য
হাজারো রকম মনকাড়া পোশাক। ঈতে নতুন কাপড় কেনার চল শুরু থেকেই চলে আসছে। ঈদে
কেনাকাটার প্রবণতা যে প্রতি বছরইবাড়ছে। রোজার আগে থেকেই বিপনি বিতানে ঢু
দেয়া শুরু করে ক্রেতারা। রোজার অর্ধেকটা গেলে তো কথাই নাই। ভিড়ের কারণে
বিপনিবিতানে ঢুকাই দায়। প্রতি ঈদেই নতুন কিছু জামার চল হয়। এবারও হয়নি তার
ব্যতিক্রম। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের কাপড় কেনার ভীড় বেশী। আসুন আমরা এই
নিয়ে আলোচনা করি।
ঈদ উপলক্ষে বন্ধুব্লগে প্রকাশ হলো ঈদ সংখ্যা-ই-বুক
ই-বুক প্রচ্ছদ
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতর
উপলক্ষে বন্ধুব্লগ প্রকাশ করছে ঈদ সংখ্যা- ই-বুক। এই সংখ্যা কেমন হল।
আপনাদের কার কার লেখা এখানে স্থান পেয়েছে এই নিয়ে বিশদ আলোচনা করতে পারেন।
ঈদ সেলামী
বাংলাদেশী টাকা
ঈদের দিন আমরা ছোট বড় সবাই ঈদ সেলামী পেতে চায়। সামনে ঈদ কে কার কাছ থেকে কত টাকা সেলামী পেলেন তা এখানে তুলে ধরতে পারেন।
যাকাত
শতকরা ২.৫% যাকাত দিতে হয়
যাকাত- ইসলামের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিধান।
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা নামায আদায়ের সাথে সাথে অধিকাংশ আয়াতে যাকাত
আদায়েরও নির্দেশ দিয়েছেন। বলেছেন, “নামায কায়েম করো এবং যাকাত আদায়
করো”। প্রতি বছরই যাকাতের কাপড় বিলি করতে গিয়ে গরীব দু:থীতে বিরম্বনার
স্বীকার হতে হয়। এমনকি পায়ের নিচে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণও করতে দেখিছি। এই
নিয়ে আমরা আলোচনা করতে পারি।
ফেতরা
এবছর ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৬৫ টাকা। আমরা এ নিয়েও কথা বলতে পারি।
ঈদে বেড়ানো
বেড়াতে পারেন পাহাড়ী ঝর্ণার ধারে
ঈদের উৎসবমুখর আনন্দটাকে খুঁজে নিতে মন
ছুটে যায় দূরে। যেখানে সমুদ্র এসেথেমে যায় দূর কোন পাহাড়ের সীমানায়, যেখানে
ঝর্ণাধারায় বয়ে যায় আমাদের সমস্তউচ্ছ্বাস। আর এ আনন্দের উচ্ছ্বাসকে উপভোগ
করার সময়টুকু পাওয়া যায় ঈদেরছুটিতে। যে সময়টুকুতে সবাইকে একসাথে পাওয়া যায়।
ঈদের দিন সবাইকে নিয়ে একটুপোলাও কোরমা, মিষ্টি, সেমাই সহ বিভিন্ন আইটেমের
মজাদার খাবারের পাশাপাশি অনেকেই চান সময়টাকে একটু কাজে লাগিয়ে
বন্ধু-বান্ধবী, আত্মীয়-স্বজন, পরিবারের সদস্য ও ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে
পছন্দের কোন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে। তাহলে চলুন কোথাও বেড়িয়ে আসি। কে কোথায়
যাচ্ছেন এখানে বলতে পারেন।
ঈদে নতুন জামা
নতুন জামা পড়ে শিশুরা খুশী
ঈদ মানেই নতুন পোশাক আর নতুন পোশাক না হলে
আনন্দটা যেন অপূর্ণই রয়ে যায়। তাই ঈদের আনন্দটাকে পরিপূর্ণ করতে ঘুরে
বেড়ানোর পাশাপাশি ফ্যাশনেবল পোশাককেনাকাটায় ছোট-বড় সবাই হয়ে পড়ে ব্যস্ত।
নিত্য নতুন ডিজাইনের বাহারি ও একটু ব্যতিক্রম পোশাক তো চায়ই। ঈদের দিন
সকালে, বিকালে, ঈদের পরের দিনগুলিতে কিপরবে তার জন্য আগে থেকেই নেমে পড়ে
ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণীরা। ঈদের দিনটিকে বর্ণিল করতে কিনছেন ঈদের সকালের
পোশাক হিসেবে পাঞ্জাবি এবং বিকেলে ঘুরতে যাওয়ার পোশাক ইত্যাদি। কার কোন
ধরনের পোশাক চয়েস তা আমরা এখানে আলোচনা করতে পারি।
ঈদের সাজ
ঈদ উপলক্ষে মেহদী দিচ্ছে দুই তরুণী
ঘনিয়ে আসছে ঈদ। বাড়ছে ব্যস্ততা। কেনকাটা
শেষ হতে চলেছে। এবার নজরসাজসজ্জার দিকে। ঈদের দিনটিতে সেরা পোশাকে নিজেকে
সুন্দর দেখাক, এইআকাঙ্ক্ষা সব নারীর। তাই সৌন্দর্যচর্চার প্রস্তুতি শুরু
হয়েছে এখন থেকেই। নারীরা ঈদের সাজ নিয়ে কথা বলতে পারেন।
পরিশেষে বলব আমরা ঈদ করতে গিয়ে যেন এই পথশিশুদের কথা ভুলে না যায়।
আসুন আমরা উপরের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু
করি। আলোচনার কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। আজ থেকে পরবর্তী পোস্ট প্রকাশ
হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনারা আলোচনা করতে পারবেন। যে কেউ যে কোন সময় আলোচনা
আড্ডায় যোগ দিতে পারবেন। প্রতিটা আলোচনা আড্ডা থেকে আমরা কিছু শিক্ষণীয়
বিষয় বের করে নিব। আলোচনা আড্ডা হবে নির্মল আনন্দের খোরাক। সকল ব্লগাররা
সবার প্রতি সম্মান রেখে কথা বলবেন। কোন অশ্লীল বা সহব্লগারকে বিব্রতকর
অবস্থায় ফেলতে পারে এমন কথাবার্তা থেকে বিরত থাকবেন। যারা অবসর আছেন তারা
চলে আসুন লাইভ মুক্ত আলোচনা আড্ডায়।
আজকে শুধুই বিষয় ভিত্তিক মুক্ত আলোচনা
আড্ডা হবে। ভয়ের কিছুনাই, যারা আজকে মুক্ত আলোচনা আড্ডায় যোগ দিতে পারবেন
না তারা হাজিরা দিয়ে চলে যান। কালকে, পরশু বা আরো পরে আসলেও কোন সমস্যা
নেই। আপনার জন্য মুক্ত আলোচনার আয়োজন সবসময় খোলা থাকবে।তো আসুন মুক্ত
আলোচনা আড্ডা দিয়ে মনকে ফ্রেস করি। একে অপরকে জানি। একে অপরের মতামত তু্লে
ধরি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন