আজ শুক্রবার। ছুটির দিন। যারা অবসর আছেন তারা চলে আসুন মুক্ত আলোচনার লাইভ আড্ডায়।
আজকের বিষয়: বাল্যবিবাহ
দেশের
আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বাল্যবিবাহ অত্যন্ত ভয়াবহ একটি সমস্যা
হিসেবে দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম
বয়সী মেয়ের সাথে ২১ বছরের কম বয়সী ছেলের বিয়েকেই বাল্যবিবাহ বলা হয়। ১৯২৯ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে বাল্যবিবাহ বলতে বোঝায়, বাল্যকাল বা নাবালক বয়সে ছেলে মেয়েদের মধ্যে বিয়ে। এছাড়া বর-কনে দুজনেরই বা একজনের বয়স বিয়ের আইন অনুযায়ী নির্ধারিত বয়সের কম হলে অর্থাৎ বিয়েতে মেয়ের বয়স ১৮ বছরের নিচে অথবা ছেলের বয়স ২১ বছরের নিচে থাকলে সেটাও আইনের চোখে বাল্যবিবাহ বলে চিহ্নিত হবে। জনসংখ্যাতত্ত্বের দিক দিয়ে অপেক্ষাকৃত প্রাপ্তবয়সে বিবাহ সুবিধাজনক। ভবিষ্যতে সন্তানের মা যিনি হবেন, তাঁকে অবশ্যই পরিপক্ব হতে হবে। কম বয়সী ছেলেমেয়ের মধ্যে বাল্যবিবাহের কাজ সম্পন্ন হলে পবিত্র কোরআনে যে শান্তি ও সুষমার কথা বলা হয়েছে, তা বিপর্যস্ত হতে পারে।
বয়সী মেয়ের সাথে ২১ বছরের কম বয়সী ছেলের বিয়েকেই বাল্যবিবাহ বলা হয়। ১৯২৯ সালের বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে বাল্যবিবাহ বলতে বোঝায়, বাল্যকাল বা নাবালক বয়সে ছেলে মেয়েদের মধ্যে বিয়ে। এছাড়া বর-কনে দুজনেরই বা একজনের বয়স বিয়ের আইন অনুযায়ী নির্ধারিত বয়সের কম হলে অর্থাৎ বিয়েতে মেয়ের বয়স ১৮ বছরের নিচে অথবা ছেলের বয়স ২১ বছরের নিচে থাকলে সেটাও আইনের চোখে বাল্যবিবাহ বলে চিহ্নিত হবে। জনসংখ্যাতত্ত্বের দিক দিয়ে অপেক্ষাকৃত প্রাপ্তবয়সে বিবাহ সুবিধাজনক। ভবিষ্যতে সন্তানের মা যিনি হবেন, তাঁকে অবশ্যই পরিপক্ব হতে হবে। কম বয়সী ছেলেমেয়ের মধ্যে বাল্যবিবাহের কাজ সম্পন্ন হলে পবিত্র কোরআনে যে শান্তি ও সুষমার কথা বলা হয়েছে, তা বিপর্যস্ত হতে পারে।
আসুন বাল্যবিবাহ রোধে আমরা সকলে এগিয়ে আসি।
বিয়ের বয়স কমিয়ে ছেলেদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১৮ এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ বছর করার উদ্যোগ সমর্থন করেন কি?
আসুন
আমরা উপরের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করি। আলোচনার কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা
নেই। আজ থেকে পরবর্তী পোস্ট প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনারা আলোচনা করতে
পারবেন। যে কেউ যে কোন সময় আলোচনা আড্ডায় যোগ দিতে পারবেন। প্রতিটা আলোচনা
আড্ডা থেকে আমরা কিছু শিক্ষণীয় বিষয় বের করে নিব। সকল ব্লগাররা সবার প্রতি
সম্মান রেখে কথা বলবেন। কোন অশ্লীল বা সহব্লগারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে
পারে এমন কথাবার্তা থেকে বিরত থাকবেন। যারা অবসর আছেন তারা চলে আসুন লাইভ
মুক্ত আলোচনা আড্ডায়।
আজকে শুধুই বিষয় ভিত্তিক মুক্ত আলোচনা আড্ডা
হবে। ভয়ের কিছু নাই, যারা আজকে মুক্ত আলোচনা আড্ডায় যোগ দিতে পারবেন না
তারা হাজিরা দিয়ে চলে যান। কালকে, পরশু বা আরো পরে আসলেও কোন সমস্যা নেই।
আপনার জন্য মুক্ত আলোচনার আয়োজন সবসময় খোলা থাকবে। তো আসুন মুক্ত আলোচনা
আড্ডা দিয়ে মনকে ফ্রেস করি। একে অপরকে জানি। একে অপরের মতামত তু্লে ধরি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন