আমাদের ক্লাশে আছে
সেরা পঁচিশ জন
আড্ডাতে বসে যায়
যখন খুশি তখন।
একে একে বলি এখন
পঁচিশ জনের গল্প
আমি আমির বর্ণনা করছি
করে অল্প অল্প।
সুনামগঞ্জের ছেলে
মামুন তার নাম
সারা কলেজ জুড়ে
আছে তারই সুনাম।
সুন্দর নাম তার
স্বর্ণা আক্তার শশী
মামুনের জন্য সে
বসে থাকে দিবানিশি।
আমাদের ক্লাশে হুজুর
বোরহান উদ্দিীন যিনি
আল্লাহ রাসুলের কথা
শুধু বলেন তিনি।
হাজীপুরের মেধাবী মেয়ে
সেরা তাহমিনা
তার সাথে কথা বলতে
নাই কারো মানা।
কিশোরগঞ্জের একজন
নাম তার শাওন
কানাকানি করে সে
তখন খুশি তখন।
সুপ্তি নামে আছে
একজন সুন্দরী নারী
তার জন্য ছাড়তে পারে
সব যুবক বাড়ি।
সৈয়দনগরের ছেলে কুতুবের কথা
মন দিয়ে শুনুন
জানা আছে তার
সব আইন কানুন।
কি আর বলব আমি
হাসনাবাদের মেয়ে মৌসুমীর কথা
নিজেকে নায়িকা ভেবে
ছেলেদের দেয় ব্যথা।
রাসেল নামের ছেলেটি
মস্ত বড় এক হাতি
স্বপ্ন দেখে সে
বড়লোক হবে রাতারাতি।
মেয়েদের মধ্যে
আছে রুমার মোবাইল
তার মন পেতে
হয় যে সবার কাহিল।
মানিক নামে আছে
এক হিন্দু ছেলে
সে প্রেমের জন্য
যেতে পারে জেলে।
ফারজানার কথা
এখনও হয়নি জানা
তার সাথে প্রেম করতে
নাই কারো মানা।
রায়পুরার ছেলে কালামের কথা
বলব আর কি
মেয়েদেরকে বলে সে
প্রেম করবে নাকী?
জলি নামের একজন
কয়না কারো সাথে কথা
এখনও জানতে পারি নাই
তার মনে কি ব্যথা।
চল এবার রংপুরের দেলোয়ারের কাছে
গিয়ে দেখি ভাই
হেসে হেসে বলে সে,
মনের মতো প্রেমিকাতো নাই।
নীপা নামে আছে
দেখ আরো একজন
হাসি দিয়ে জয় করে
সব পুরুষের মন।
তাহের নামের ছেলেটির
কেমন জানি স্বভাব
তার চেহারা দেখে
বুঝা যায় না হাবভাব।
রীমা নামের মেয়েটি
বোরখা পড়ে আসে
চুপচাপ বসে থাকে
সারাক্ষণ ক্লাশে।
সুলতানা বসে ভাবে
অতীতের স্মৃতি
এদিক ওদিক ঘুরে ফিরে
পায়না কোন সাথী।
বাহেরচরের মেয়ে খাদিজা
মাঝে মাঝে আসে
আমার কাছে ভালো লাগে
যখন সে হাসে।
নুপুর নামের মেয়েটি
দেখুতে খুবই কালো
কিন্তু তার মনটা
খুবই ভালো।
নোয়াকান্দার মেয়ে মমতাজ
বড়ই চতুর চালাক
মুখে মুখে সে ডাকে না
চোখে চোখে দেয় ডাক।
সুমি নামের মেয়েটি
অতি মিশুক
দোয়া করি জীবনে
পায় যেন সুখ।
নম্্র ছেলে আবু বকরের কথা
বলার নেইতো প্রয়োজন
শেষ হলো যে আমার
কবিতা লেখার সব আয়োজন।
পরিশেষে বলি, আমাকে যে দিয়েছে ছ্যাকা
তার নাম রুবি
তার কথা ভেবে ভেবে
হলাম আমি কবি।
এই হলো সেরা পঁিচশ জনের
জীবনের সংক্ষিপ্ত কথা
আমার কবিতা পড়ে
পেওনা কেউ ব্যথা।
২৮/১২/২০০৩ খ্রিষ্টাব্দ
সেরা পঁচিশ জন
আড্ডাতে বসে যায়
যখন খুশি তখন।
একে একে বলি এখন
পঁচিশ জনের গল্প
আমি আমির বর্ণনা করছি
করে অল্প অল্প।
সুনামগঞ্জের ছেলে
মামুন তার নাম
সারা কলেজ জুড়ে
আছে তারই সুনাম।
সুন্দর নাম তার
স্বর্ণা আক্তার শশী
মামুনের জন্য সে
বসে থাকে দিবানিশি।
আমাদের ক্লাশে হুজুর
বোরহান উদ্দিীন যিনি
আল্লাহ রাসুলের কথা
শুধু বলেন তিনি।
হাজীপুরের মেধাবী মেয়ে
সেরা তাহমিনা
তার সাথে কথা বলতে
নাই কারো মানা।
কিশোরগঞ্জের একজন
নাম তার শাওন
কানাকানি করে সে
তখন খুশি তখন।
সুপ্তি নামে আছে
একজন সুন্দরী নারী
তার জন্য ছাড়তে পারে
সব যুবক বাড়ি।
সৈয়দনগরের ছেলে কুতুবের কথা
মন দিয়ে শুনুন
জানা আছে তার
সব আইন কানুন।
কি আর বলব আমি
হাসনাবাদের মেয়ে মৌসুমীর কথা
নিজেকে নায়িকা ভেবে
ছেলেদের দেয় ব্যথা।
রাসেল নামের ছেলেটি
মস্ত বড় এক হাতি
স্বপ্ন দেখে সে
বড়লোক হবে রাতারাতি।
মেয়েদের মধ্যে
আছে রুমার মোবাইল
তার মন পেতে
হয় যে সবার কাহিল।
মানিক নামে আছে
এক হিন্দু ছেলে
সে প্রেমের জন্য
যেতে পারে জেলে।
ফারজানার কথা
এখনও হয়নি জানা
তার সাথে প্রেম করতে
নাই কারো মানা।
রায়পুরার ছেলে কালামের কথা
বলব আর কি
মেয়েদেরকে বলে সে
প্রেম করবে নাকী?
জলি নামের একজন
কয়না কারো সাথে কথা
এখনও জানতে পারি নাই
তার মনে কি ব্যথা।
চল এবার রংপুরের দেলোয়ারের কাছে
গিয়ে দেখি ভাই
হেসে হেসে বলে সে,
মনের মতো প্রেমিকাতো নাই।
নীপা নামে আছে
দেখ আরো একজন
হাসি দিয়ে জয় করে
সব পুরুষের মন।
তাহের নামের ছেলেটির
কেমন জানি স্বভাব
তার চেহারা দেখে
বুঝা যায় না হাবভাব।
রীমা নামের মেয়েটি
বোরখা পড়ে আসে
চুপচাপ বসে থাকে
সারাক্ষণ ক্লাশে।
সুলতানা বসে ভাবে
অতীতের স্মৃতি
এদিক ওদিক ঘুরে ফিরে
পায়না কোন সাথী।
বাহেরচরের মেয়ে খাদিজা
মাঝে মাঝে আসে
আমার কাছে ভালো লাগে
যখন সে হাসে।
নুপুর নামের মেয়েটি
দেখুতে খুবই কালো
কিন্তু তার মনটা
খুবই ভালো।
নোয়াকান্দার মেয়ে মমতাজ
বড়ই চতুর চালাক
মুখে মুখে সে ডাকে না
চোখে চোখে দেয় ডাক।
সুমি নামের মেয়েটি
অতি মিশুক
দোয়া করি জীবনে
পায় যেন সুখ।
নম্্র ছেলে আবু বকরের কথা
বলার নেইতো প্রয়োজন
শেষ হলো যে আমার
কবিতা লেখার সব আয়োজন।
পরিশেষে বলি, আমাকে যে দিয়েছে ছ্যাকা
তার নাম রুবি
তার কথা ভেবে ভেবে
হলাম আমি কবি।
এই হলো সেরা পঁিচশ জনের
জীবনের সংক্ষিপ্ত কথা
আমার কবিতা পড়ে
পেওনা কেউ ব্যথা।
২৮/১২/২০০৩ খ্রিষ্টাব্দ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন