বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০১৫

হাসির বাক্স-১১



কৌতুক-৫১
ছেলে বাবাকে খুশি করার জন্য-
ছেলে: জানো বাবা, গতকাল না আমি রাত দুটো পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি।
বাবা: মিথ্যে কথা বলছ কেন? গতকাল রাত তো বারটা থেকে লোডশেডিং ছিল।
ছেলে: ও তাই নাকি! আসলে আমি পড়াশোনায় এত নিবিষ্ট ছিলাম যে টেরই পাইনি।

কৌতুক-৫২
শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথন :
শিক্ষক: চোর সম্পর্কে একটা ভালো উদাহরণ দিতে পারবে?
ছাত্র: চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। অতএব নিজের বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য চোরকে সবসময়ই পালাতে দিতে হবে।
কৌতুক-৫৩
শিক্ষক ষষ্ঠ শ্রেণীর ক্লাসে ঘড়ি আবিস্কার, এর উপকারিতা সম্পর্কে প্রায় আধা ঘন্টা আলোচনা করে জিঞ্জাসা করলেন,
বলতো ঘড়ি আবিস্কার না হলে আমাদের জীবন কি রকম হতো?
একটি ছাত্র: ভারি মজা হতো স্যার?
শিক্ষক:(আশ্চর্য হয়ে) মজা হতো?
ছাত্র: হ্যাঁ, যতো ইচ্ছে দেড়ি করে স্কুলে আসতাম, কিন্তু কখনই লেট হতো না।
কৌতুক-৫৪
দুই ব্যবসায়ী বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন :
প্রথম বন্ধু: আরে দোস্ত অনেক দিন পর দেখা। তোর ব্যবসা এখন কেমন চলছে?
দ্বিতীয় বন্ধু: আর বলিস না, ব্যবসায় একেবারে পা থেকে মাথায় উঠেছে।
প্রথম বন্ধু: সে কেমন করে?
দ্বিতীয় বন্ধু: আরে বুঝলি না-আগে করতাম জুতার ব্যবসা, এখন করি টুপির ব্যবসা।
কৌতুক-৫৫
মফস্বল শহরের একটি বাজার। সেখানে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে কথোপকথন :
ক্রেতা: আলুর দাম কত?
বিক্রেতা: দশ টাকা কেজি।
ক্রেতা: এত দাম কেন? আগে না ছয় টাকা ছিল?
বিক্রেতা: আগে দিতাম, এখন দেই না।
ক্রেতা: দুই কেজি আলু দাও।
আলু নিয়ে ক্রেতা টাকা না দিয়ে চলে যাচ্ছে।
বিক্রেতা: এই যে ভাই, টাকা দিলেন না?
ক্রেতা: আগে দিতাম, এখন দেই না।