জ্বালানি তেলের দাম আবারও বাড়ানো হয়েছে। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখ মধ্য রাত থেকে তা কার্যকর হচ্ছে। এবার অকটেন ও পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ৫ টাকা এবং ডিজেল এবং কেরোসিনের দাম প্রতি লিটারে ৭ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে অকটেন ৯৯, পেট্রোল ৯৬, ডিজেল ও কেরোসিন ৬৮ টাকা বিক্রি হবে। এর আগে সর্বশেষ ২০১১ সালের ৩০ ডিসেম্বর জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছিল। এবার নিয়ে এ সরকারের আমলে ৭ বার জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করা হল।
দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে। জ্বালানি খাতে সরকার ভর্তুকি দেয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) লোকসান বেড়ে যাচ্ছে। এ লোকসান কমাতেই তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।
সরকারের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে আগাম কর্মসূচি দিয়েছিল প্রধান বিরোধী দল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ঘোষণার পরদিনই তাঁরা ৬ জানুয়ারি সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয়।
এতে করে আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি তাদের দুর্ভোগের সীমা নেই। একদিকে সরকার জ্বালানী তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে গাড়ী ভাড়াসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে বিরোধীদলের হরতালের কারণে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হবে। বিরোধীদল যৌক্তিক কারণে হরতাল দিচ্ছে সরকার যাতে জ্বালানী তেলের দাম বৃদ্ধি না করে বা তাদের সিদ্ধান্ত বাতিল করে। যদি সরকার এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে তাহলে বিরোধী দলের হরতালের কারণে যে দুর্ভোগ হবে তা কিছুটা লাঘব হবে। আর যদি সরকার এই সিদ্ধান্ত থেকে ফেরত না আসে তাহলের জনসাধারণের দুর্ভোগের কোন সীমা থাকবে না।
রচনাকালঃ ৭ জানুয়ারি ২০১৩ খ্রি:
দাম বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকার এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হচ্ছে। জ্বালানি খাতে সরকার ভর্তুকি দেয়। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) লোকসান বেড়ে যাচ্ছে। এ লোকসান কমাতেই তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।
সরকারের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে আগাম কর্মসূচি দিয়েছিল প্রধান বিরোধী দল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ঘোষণার পরদিনই তাঁরা ৬ জানুয়ারি সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয়।
এতে করে আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি তাদের দুর্ভোগের সীমা নেই। একদিকে সরকার জ্বালানী তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে গাড়ী ভাড়াসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে বিরোধীদলের হরতালের কারণে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হবে। বিরোধীদল যৌক্তিক কারণে হরতাল দিচ্ছে সরকার যাতে জ্বালানী তেলের দাম বৃদ্ধি না করে বা তাদের সিদ্ধান্ত বাতিল করে। যদি সরকার এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে তাহলে বিরোধী দলের হরতালের কারণে যে দুর্ভোগ হবে তা কিছুটা লাঘব হবে। আর যদি সরকার এই সিদ্ধান্ত থেকে ফেরত না আসে তাহলের জনসাধারণের দুর্ভোগের কোন সীমা থাকবে না।
রচনাকালঃ ৭ জানুয়ারি ২০১৩ খ্রি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন