কৌতুক-১৬
বাসে এক ছিনতাইকারী জনৈক যাত্রীর পকেটে হাত
ঢুকাচ্ছিল। কিন্তু যার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছিল তিনি টের পেয়ে বললেন:
এই
যে ভাই-আপনি আমার পকেটে হাত ঢুকাচ্ছেন কেন?
ছিনতাইকারী:
দু:থিত, আমি মনে করেছিলাম এটা আমার পকেট।
যাত্রী:
এ সময়ে ঐ যাত্রী চট করে ছিনতাইকারীর গালে থাপ্পর কষে মারল।
ছিনতাইকারী:
ভাই আপনি আমার গালে থাপ্পর মারলেন কেন?
যাত্রীঃ
দুঃখিত! আমি মনে করেছিলাম এটা আমার গাল
কৌতুক-১৭
চাকর
ও মালিকের মধ্যে কথা হচ্ছে:
মালিক:
আচ্ছা বলতো কারা জোড়া শব্দে কথা বলে? যেমন সাহেব-টাহেব, মানুষ-টানুষ, গরু-টরু
ইত্যাদি।
চাকর:
ওই যতসব ছোটলোক-টোটলোক, মুটে-টুটে এইসব।
মালিক:
তাহলে নিজের পরিচয়টাও সেই সাথে দিয়ে দিলে।
কৌতুক-১৮
শিক্ষক
ক্লাশে এসে উপস্থিত হন এবং দেখেন দুই ছাত্র কথা বলছে। এ সময়ে শিক্ষক ছোটন নামক এক
ছাত্রকে বললেন, ছোটন তুমি কথা বলছ কেন? আর একবার কথা বললে ক্লাস থেকে বের করে দেব।
ছোটন:
আমি কী বসে থাকব?
শিক্ষক:
বেয়াদব কী করবে তুমি?
ছোটন:
পায়ের ওপর ভর দিয়ে দৌঁড়ে পালাবো।
কৌতুক-১৯
ক্রেতার
এবং বিক্রেতার কথোপকথন:
ক্রেতা:
ভাই, আপনার দোকান থেকে এক মাস আগে একটি মোবাইল নিয়েছিলাম। সেই মোবাইলের এক বছর
গ্যারান্টি দিয়েছিলেন। আর এখন...
বিক্রেতা:
আপনার মোবাইলের কী হয়েছে?
ক্রেতা:
চুরি হয়ে গেছে!
বিক্রেতা:
এখন আমি কি করব?
ক্রেতা: গ্যারান্টি অনুযায়ী ১১ মাস আগেই যেহেতু
মোবাইল চুরি হয়ে গেছে সেহেতু এখন আরেকটি নতুন মোবাইল দিবেন।
কৌতুক-২০
ম্যানেোর
ও দারোয়ানের মধ্যে কথোপকথন:
দারোয়ান:
স্যার সর্বনাশ হয়ে গেছে, টাকা নিয়ে ব্যাংক থেকে ফেরার পথে তিন মান্তান টাকা ছিনতাই
করেছে।
ম্যানেজার:
কিন্তু তোমাকে না একটি গুলিভর্তি পিস্তল দিলাম।
দারোয়ান:
আল্লাহর রহমতে ওরা পিস্তলটা নিতে পারি নি স্যার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন